শিরোনাম: |
মসজিদের ইমামকে গলা কেটে হত্যা
|
স্টাফ রিপোর্টার ॥
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে মসজিদের ইমাম দিদারুল ইসলামকে (২৬) গলা কেটে হত্যার ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে। তবে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে এখনও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতে নিহতের বড় ভাই মিজানুর রহমান বাদী হয়ে সোনারগাঁ থানায় হত্যা মামলাটি দায়ের করেছে। নিহত দিদারুল ইসলাম খুলনার তেরখাদা উপজেলার রাজাপুর গ্রামের মৃত আফতাব উদ্দিন ফরাজীর ছেলে। এদিকে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার হারুন অর রশিদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বলেন, খুনিরা ইমামের কক্ষের পুরাতন তালা খুলে নতুন তালা লাগিয়ে গেছে। এতে মনে হচ্ছে কোনো একটি চক্র উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে ইমামকে খুন করেছে। তবে খুনিরা যেই হোক না কেন, তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে। সোনারগাঁ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান মামলা দায়েরের বিষয়ে সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা চলছে। কিছুদিন হয়তো সময় লাগবে। তবে খুব শিগগিরই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উৎঘাটিত হবে। আর মসজিদের ইমাম বেশিদিন হয়নি সোনারগাঁয়ে এসেছেন। এর মধ্যে ৭ দিন আবার ঈদের ছুটিতে বাড়িতে ছিলেন। আমরা সব কিছুই খতিয়ে দেখছি। প্রসঙ্গত, সোনারগাঁয়ে মোগরাপাড়া ইউনিয়নের মল্লিকেরপাড়া এলাকার বায়তুল জালাল জামে মসজিদের ইমাম দিদারুল ইসলামকে গলা কেটে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার ভোরে মুসল্লিরা ফজরের নামাজ পড়তে এসে মসজিদের ইমামের ঘরে গলা কাটা লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়। |