শিরোনাম: |
ওজন কমাতে ঘি?
|
![]() আপনি যদি ওজন কমানোর চেষ্টা করে থাকেন তবে আপনার কাছে ঘি মনে হতে পারে প্রধান শত্রু। ফ্যাটের অন্যতম উৎস ঘি হওয়ায় অনেকেই তাদের খাবার তালিকায় ঘি রাখতে চান না। তবে জানলে অবাক হবেন যে ঘি এর মাধ্যমে ওজন কমানো সম্ভব। ডায়েট চার্টে ঘি এর উপকারিতা সম্পর্কে চলুন জেনে নেওয়া যাক। ঘি এর উপকারিতা ডিএইচএর অন্যতম উৎস ঘি। ডিএইচএ হলো স্বাস্থ্যকর ফ্যাট যাতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে। ডিএইচএ ক্যান্সার,হার্ট অ্যাটাক, আর্থারাইটিজের ঝুঁকি কমায়। প্রয়োজনীয় অ্যামিনো এসিড রয়েছে ঘি তে যা ফ্যাট সেলগুলোকে সংকুচিত করে। এ ছাড়া বাট্রিক এসিড, ভিটামিন এ,ডি, ই, কে রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি করে, হাঁড়কে শক্তিশালী করে, চোখ ভালো রাখে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রমতে আয়ুর্বেদের মতে, ঘি শরীরকে অনেক রোগ থেকে রক্ষা করে, পেশীগুলোকে শক্তিশালী করে, পুষ্টি জোগায়। ঘিতে রয়েছে ৯৯.৯ শতাংশ ফ্যাট, দ্রবণীয় ভিটামিন ও দুধের প্রোটিন। ঘি তে রয়েছে স্যাচুরেটেড ফ্যাট যা ঘরের তামপাত্রায়ও ক্ষতি হয় না। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী ঘি। আপনি যদি কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের সমস্যায় ভোগেন তবে এক চামচ ঘি গরম দুধে মিশিয়ে রাতে পান করুন। ওজন কমাতে ঘি ওজন কমাতে প্রতিদিন ১ চামচ ঘি রাখুন খাবার তালিকায়। আপনার কাঙ্ক্ষিত ওজন অর্জিত হওয়ার পর তবে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রতিদিন ২ চা চামচ ঘি খাওয়ার চেষ্টা করুন। ঘিতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড ও ওমেগা-৬ থাকায় তা ওজন কমাতে সাহায্য করে। ঘি শরীরে শক্তি যোগায় সেই সাথে ফ্যাট সেলগুলো ভেঙে দিতে সাহায্য করে। সূত্র : দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া |